মনোজগত বিশ্বাস ও এর অর্থ

মনোজগত

মনোজগত বিশ্বাস ও এর অর্থঃ- সাবজেক্টিভ বা অবচেতন মন যে কোন মানুষের সচেতন বা অবজেক্টিভ মাইন্ডের নিয়ন্ত্রণ মেনে চলে। আপনার বাস্তব বিশ্বাস যা ই হোক না কেন সে তা অনুুসরণ করে চলে, যদি আপনি ইতিবাচক ভাবে বিশ্বাস উৎপাদন করাতে পারেন, আপনার অবচেতন মন সাজেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে এবং আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ হবে। মানসিক উপশমে যে বিশ্বাস প্রয়োজন তা হলো সম্পূর্ণই মনোজগত বিশ্বাস। এটি পেতে হলে অবজেক্টিভ বা সচেতন মনের বিপরীত ধারায় অবসান আনতে হবে। শরীরের ফলপ্রসু রোগ নিরাময়ে সবচেয়ে ভালো হয় যদি সচেতন এবং অবচেতন মন উভয়েই পূর্ণভাবে বিশ্বাস…

Read More

প্রেয়ার থেরাপি বৈজ্ঞানিকভাবে পরিচালিত সচেতন ও অবচেতন মনের একত্রিত ফাংশনঃ-

প্রেয়ার থেরাপি বৈজ্ঞানিকভাবে পরিচালিত সচেতন ও অবচেতন মনের একত্রিত ফাংশনঃ- প্রেয়ার থেরাপি সিনক্রোনাইজড, ছন্দবদ্ধ এবং সচেতন ও অবচেতন মনের ইন্টেলিজেন্ট ফাংশন। এটি মনের একটি নিদির্ষ্ট উদ্দেশ্য সাধনের জন্য পরিচালিত হয়। সায়েন্টিফিক প্রেয়ার বা প্রেয়ার থেরাপিতে আপনাকে অবশ্যেই জানতে হবে। আপনি কি করছেন এবং কেন করছেন। আপনি রোগ নিরাময়ের নিয়ম কানুনে বিশ্বাসী। প্রেয়ার থেরাপিকে মাঝে মাঝে মানসিক চিকিৎসাও বলা হয়। এর আরেকটি টার্ম হলো সায়েন্টিফিক থেরাপি। প্রেয়ার থেরাপিতে আপনি সচেতনভাবে একটি নিদির্ষ্ট আইডিয়া বাছাই করেন, একটি মানসিক ছবি দেখেন অথবা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চান তার পরিকল্পনা করেন। আপনি বুঝতে পারেন…

Read More

বিশ্বাসে নিরাময় কথার অর্থ কি এবং অন্ধ বিশ্বাস কিভাবে কাজ করে

বিশ্বাসে নিরাময় কথার অর্থ কি

বিশ্বাসে নিরাময় কথার অর্থ কি এবং অন্ধ বিশ্বাস কিভাবে কাজ করেঃ- বিশ্বাসে নিরাময় বলে যে কথাটির সঙ্গে আমরা পরিচিত তার সঙ্গে বাইবেলের বিশ্বাস এর কোনো সম্পর্ক নেই। এটি হলো সচেতন এবং অবচেতন মনের প্রতিক্রিয়ার জ্ঞান। একজন ফেইথ হিলার হলেন সেই ব্যক্তি যিনি এর ক্ষমতা এবং শক্তি সম্পর্কে জ্ঞাত নন এবং এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা না বুঝেই রোগ নিরাময় করেন। তিনি দাবি করতে পারেন রোগ নিরাময়ের ঐশ্বরিক ক্ষমতা তার রয়েছে এবং তার প্রতি একজন লোকের অন্ধ বিশ্বাস কাঙ্খিত ফলাফল এনে দিতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ট্রাডিশনাল হিলাররা তাদের রোগীদের নৃত্য, মন্ত্রোচ্চারণ কিংবা…

Read More

বিশ্বাসের আইন

বিশ্বাসের আইনঃ- পৃথিবীর সকল ধর্মই গড়ে উঠেছে বিশ্বাসের ওপর এবং এ বিশ্বাস নানানভাবে ব্যাখ্যা করা চলে। জীবনের আইনই হলো বিশ্বাস করা। বিশ্বাসস হলো আপনার মনের একটি চিন্তা যা আপনার মনের ক্ষমতা আপনার চিন্তার অভ্যাস অনুযায়ী জীবনের সর্বক্ষেত্রে ছড়িয়ে দেয়। আপনাকে বুঝতে হবে বাইবেল যখন বিশ্বাসের কথা বলে এটি কোনো পূজা অনুষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান কিংবা ফর্মুলার প্রতি আপনার বিশ্বাসের কথা বলে না। এ নিজের বিশ্বাসের কথা বলে। আপনার মনের বিশ্বাস হলো আপনার মনের চিন্তাভাবনা। এমন কিছু করা উচিত নয় যা আপনাকে আঘাত করে কিংবা ক্ষতি করতে পারে। যে জিনিসটি বিশ্বাস করছেন তা…

Read More

আধুনিক কালে মানসিক নিরাময়

আধুনিক কালে মানসিক নিরাময়ঃ- কী নিরাময় করে? এই নিরাময় শক্তিটি কোথায় এবং কী করে এটি বাস্তবে ব্যবহার করা যায়? আমাদের সবার মনের প্রধান প্রশ্ন এগুলো। সকলের জন্য এসব প্রশ্নের জবাব হলো: এই নিরাময় শক্তিটি হলো প্রতিটি মানুষের অবচেতন মন এবং একজন অসুস্থ মানুষের পরিবর্তেত মানসিক দৃষ্টিভঙ্গি এই রোগ নিরাময় শক্তিটি রিলিজ করে দেয়। প্রবাদ আছে, ডাক্তার ক্ষত ড্রেসিং করে দেয়, ঈশ্বর তা সারিয়ে তোলেন। সাইকোলজিস্ট কিংবা সাইকিয়াট্রিস্টরা রোগীর মনের মেন্টাল ব্লকগুলো সারিয়ে ফেলে তাকে সুস্থ করে তোলে। মেন্টাল ব্লকগুলো সারিয়ে দিলে রোগীর রোগমুক্তির নিয়মনীতিগুলো মুক্ত হয়ে যায়। এবং রোগীর স্বাস্থ্য…

Read More

রোগ নিরাময়ের রিভিউ গুলোঃ-

রোগ নিরাময়ের রিভিউ গুলোঃ- নিজেকে বারবার মনে করিয়ে দিবেন আপনার রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রয়েছে আপনার অবচেতন মনের মধ্যেই। জানবেন বিশ্বাস হলো জমিতে রোপণ করা বীজের মতো। আইডিয়া নামের বীজটি আপনার মনে রোপণ করুন, প্রত্যাশার পানি ঢেলে একে উর্বর করে তুলুন, এটি উৎপাদনক্ষম হয়ে উঠবে। নিজের আইডিয়া, প্লান অথবা আবিষ্কারের বাস্তবতায় বিশ্বাস করুন। তা করলে এটি উৎপাদনশীল হয়ে উঠবে। অন্যদের জন্য প্রার্থনা করুন, জানবেন আপনার ভেতরকার সজীবতা, সৌন্দর্য এবং পারফেকশন অন্যদের অবচেতন মনের প্যাটার্ন বদলে দিয়ে চমৎকার ফলাফল নিয়ে আসতে পারবে। বিভিন্ন মন্দিরে অলৌকিক রোগ নিরাময়ের যেসব ঘটনার কথা আপনি শুনতে…

Read More

একটি সর্বজনীন নিরাময় নীতিঃ-

একটি সর্বজনীন নিরাময় নীতিঃ-

একটি সর্বজনীন নিরাময় নীতিঃ- এ কথা সবাই জানে নিরাময় করার যেসব স্কুল রয়েছে সেগুলো প্রত্যেকেই তাদের রোগমুক্ত রোগীদের তথ্য সংগ্রহ করে রেখে দেয়। আপনার একথা মনে হতে পারে যে কোনো বিশেষ অঙ্গ বা প্রত্যঙ্গ রয়েছে এবং প্রক্রিয়া আছে যা সবার ক্ষেত্রেই কমন। সত্যি তা আছে। সেই প্রত্যঙ্গটি হলো অবচেতন মন এবং নিরাময়ের প্রক্রিয়াটি হলো বিশ্বাস। আপনি নিশ্চয় জানেন প্রায় সমস্ত রোগের লক্ষণই সাজেশনের মাধ্যমে সম্মোহন করে উৎপন্ন করা যায়। যেমন, সাবজেক্টকে সম্মোহনের মাধ্যমে সাজেশন দিয়ে তার শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়া যায়, সে প্রবল শীত অনুভব করবে, গনগন করবে মুখ। আপনি…

Read More

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন মন্দিরের অলৌকিক ঘটনা

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন মন্দিরের অলৌকিক ঘটনা

বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন মন্দিরের অলৌকিক ঘটনাঃ- প্রতিটি মহাদেশে, প্রতিটি দেশে মন্দির রয়েছে যেখানে মানুষ যায় সুস্থ হওয়ার আশায়। কিছু মন্দির রয়েছে বিশ্বখ্যাত। কিছু অখ্যাত। সেখানে শুধু স্থানীয় মানুষজন যায়। বিখ্যাত হোক বা অখ্যাত, এসব মন্দিরে রোগমুক্তির যেসব ঘটনা ঘটে তা অবচেতেন মনের একই ক্ষমতার জন্য, একই কারণে ঘটে। আমি জাপানের বহু বিখ্যাত মন্দিরে গিয়েছি। এর মধ্যে বিশ্বখ্যাত মন্দির হলো দিয়াবৎসু। এখানকার প্রধান আকর্ষণ হলো বিয়াল্লিশ ফুট উঁচু, ব্রোন্জের এক বিরাজ মূর্তি। এটি বুদ্ধের মুর্তি। তিনি হাত মুড়ে বসে আছেন, মুখে অদ্ভুত প্রশান্তি। আমি এখানে দেখেছি তরুণ, যুবা, বৃদ্ধ সকলেই বুদ্ধের মূর্তির…

Read More

বাইবেলে অবচেতন মনের ক্ষমতার ব্যবহার

বাইবেলে অবচেতন মনের ক্ষমতার ব্যবহারঃ

বাইবেলে অবচেতন মনের ক্ষমতার ব্যবহারঃ “তুমি যাহা আকাঙ্কা করো, প্রার্থনার সময় যদি তুমি বিশ্বাস কর যে তুমি উহা পাইবে, তবে অবশ্যই পাইবে” যীশাস বিশ্বাসের ওপর জোর দিতেন। বাইবেলে বিশ্বাসকে বর্ণনা করা হয়েছে চিন্তার একটি পথ হিসেবে, মনের একটি ভঙ্গি, একটি অভ্যন্তরীণ নিশ্চয়তা, সেই আইডিয়াকে বোঝা যা আপনার সচেতন মন পুরোপুরিভাবে গ্রহণ করবে এবং আপনার অবচেতন মনে তা অন্তর্ভুক্ত হবে এবং তৈরি করবে স্পষ্টতা। বিশ্বাস হলো এক কথায় সত্য বলে গ্রহণ করা যা আপনার ব্যাখ্যা এবং অনুভুতি অস্বীকার করে। রোগ নিরাময়ের সবচেয়ে পরিচিত উদাহরণটি এখানে বাইবেল থেকে উদ্বৃতি হলো: ‘এবং যখন…

Read More

প্রাচীন সময়ে মানসিক নিরাময়

প্রাচীন সময়ে মানসিক নিরাময়

প্রাচীন সময়ে মানসিক নিরাময়ঃ যুগযুগ ধরে প্রতিটি মহাদেশের মানুষ, আবহাওয়া এবং সংস্কৃতি সহজাতভাবেই জ্ঞাত যে কোথাও রোগমুক্তির একটি শক্তির বাস রয়েছে যা কোন মানুষের শরীরের ক্ষমতা এবং কার্যক্রম ফিরিয়ে এনে স্বাভাবিক দক্ষতা এবং সুস্বাস্থ্য দিতে সক্ষম। তারা বিস্বাস করে এই অদ্ভুদ শক্তিটি বিশেষ কিছু পরিস্থিতিতে যাচনা করা যায় এবং যদি যথাযথভাবে এর জন্য প্রার্থনা করা যায় কিংবা আবাহন করা যায় তাহলে মানুষের দুঃখকষ্টের উপশপ হবে। পৃথিবীর পূর্বকালীন সময়ে গোপনে মানুষের ভাল কিংবা মন্দ করার ক্ষমতা, তার মধ্যে অসুস্থ মানুষের রোগমুক্তিও রয়েছে, এ সবের অধিকারী ছিলেন ধর্মযাজক, যাজিকা এবং ধর্মপ্রাণ লোকজন।…

Read More